নিউজ ব্যাংক ২৪. নেট : নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি, ভাষা সৈনিক , মরনোত্তর স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত সাবেক সংসদ সদস্য এ.কে.এম. সামসুজ্জোহা, সাবেক পৌর পিতা, নারায়ণগঞ্জ জেলা ও শহর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আলী আহাম্মদ চুনকা ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক জাতীয় কমিটির সদস্য ও নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মফিজুল ইসলাম স্মরণে নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত।

নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই এর সভাপতিত্বে আরো উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জাতীয় পরিষদের সদস্য এড. আনিসুর রহমান দিপু, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মিজানুর রহমান বাচ্চু, মোঃ আসাদুজ্জামান, জেলার সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও আড়াইহাজার পৌরসভার মেয়র সুন্দর আলী আলী, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক স্বাস্থ্য বিষয় সম্পাদক ডাঃ মিজান, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য শামসুজ্জামান ভাসানী, আমজাদ হোসেন, সাবেক ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক বজলু মোহাম্মদ, শ্রমিক নেতা হুমায়ুন কবির, আওয়ামী লীগ নেতা খালিদ হাসান, প্রয়াত মফিজুল ইসলাম এর বড় ছেলে মাহফুজুল ইসলাম রানা, ছোট ছেলে জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য রাজন, সাবেক এমপি পুত্র এরফান হোসেন দিপ, সদর থানা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন প্রমুখ।

সভাপতির বক্তব্যে আব্দুল হাই বলেন, নারায়ণগঞ্জ আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে এই তিন নেতার ভূমিকা ছিলো অপরিসীম। প্রযাত সামসুজ্জোহা ছিলেন একজন দক্ষ সংগঠক। তিনি আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সকল প্রকার আপদে-বিপদে পাশে থাকতেন। তিনি ৫২’র ভাষা আন্দোলনেও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। অপর দিকে আওয়ামী লীগের দূরসময়ে নেতা কর্মীরা যাকে নিয়ে রাজপথে আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন তাদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে আলী আহাম্মদ চুনকা। তিনি পৌরপিতা হিসেবে দলের নেতা-কর্মীদের জন্য সর্বক্ষেত্রে সহায়তা করেছেন। তাছাড়া প্রয়াত মফিজুল ইসলাম ৭৫ পরবর্তী সময়ে আওয়ামীলীগের হাল ধরে নেতা-কর্মীদের নিয়ে আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন। তার অবদানে আজ নারায়ণগঞ্জে সুশৃঙ্খল ও যোগ্য নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা হয়েছে। প্রয়াত এই তিন নেতা দলের জন্য নিরলস পরিশ্রম করেছেন। তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করতে হবে। আমরা তাদের রূহের মাগফিরাত কামনা করি।